Posts

Showing posts with the label Kali Puja

চান্দু-নিজাম-মমতাজরাই পুজোর মাথা! জলপাইগুড়ির এই শ্মশানকালী আরাধনা দেয় এক বিশেষ বার্তা

Image
নেশনহান্ট ডেস্ক : হিন্দু মন্দিরের দেখভাল করে আসছেন বছরের পর বছর ধরে। বাবা চান্দু মোহাম্মদের সঙ্গে ছেলে নিজাম ও বন্ধু মমতাজ মোহাম্মদ সৃষ্টি করেছেন এক অনন্য নজির। জলপাইগুড়ির গোশালা মোড় দেবীচৌধুরানী শ্মশানকালী মন্দিরে এক মানবতার মেলবন্ধন লক্ষ্য করা যাচ্ছে বছরের পর বছর ধরে। মন্দির পরিষ্কার থেকে শুরু করে ঝাড়ু দেওয়া, এমনকি পুজোর বন্দোবস্ত করেন এরা। ২৫০ বছরেরও বেশি পুরোনো এই পুজোয় লাগে শোল মাছ, বোয়াল মাছ, মদ। এই মন্দিরে এখনো বলি প্রথা চালু রয়েছে। দেবী চৌধুরানীর এই মন্দিরটি অবস্থিত জলপাইগুড়ি শহরের শেষ প্রান্তে জাতীয় সড়কের পাশে গোশালা মোড় সংলগ্ন শ্মশানের গায়ে রুকরুকা নদীর ধারে। আরোও পড়ুন :  শেষ ১০’এ নাম উঠলেও সত্যি হল না স্বপ্ন! Global Teacher Prize হাতছাড়া বাংলার ‘রাস্তার মাস্টারে’র এই মন্দিরে কালীপুজো আয়োজন করেন স্থানীয়রাই। সুপ্রাচীন এই মন্দিরটিতে শিবরাত্রিরে ভক্তদের ভিড় চোখে পড়ার মতো হয়। এখানে একটি শিব লিঙ্গ রয়েছে ২৫০ বছরের পুরনো বটগাছের নিচে। দূর দূরান্ত থেকে ভক্তরা এই শিবলিঙ্গে জল ঢালতে আসেন। কালী পুজো উপলক্ষে এখন মন্দির পরিষ্কারের কাজ চলছে। জানা যায় একটা সময় এই মন্দিরের চা...

ডাকাতদের সাথে মা কালীর কী সম্পর্ক? এই বাংলারই কয়েকটি মন্দিরকে ঘিরে আছে হাড়হিম করা ইতিহাস

Image
নেশনহান্ট ডেস্ক : ছোটবেলায় আমরা সকলেই বিভিন্ন ডাকাতদের কর্মকাণ্ডের গল্প শুনেছি। একটা সময় বাংলার সাধারণ মানুষ এই ডাকাতদের ভয়ে শিটিয়ে থাকতেন। ডাকাত শব্দ টা শুনলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে কালো মোটা গোঁফ, লম্বা, পেশীবহুল চেহারার কোনও পুরুষ। তবে বাংলার ডাকাতদের ইতিহাসের সাথে আরও একটি জিনিস যুক্ত হয়ে রয়েছে, সেটি হল কালীপুজো। বিভিন্ন ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় ডাকাতেরা মা কালীকে পুজো দিয়ে ডাকাতি করতে বের হত। ধীরে ধীরে এই কালীগুলি ‘ডাকাত কালী’ নামে পরিচিতি পেয়েছে। আর কিছুদিন পর কালীপুজো। এই আবহে আজ আমরা এমন কিছু ডাকাত কালীর গল্প শুনে নেব। চলুন এক নজরে বাংলার কিছু ডাকাত কালী বাড়ির সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। আরোও পড়ুন :  মাধ্যমিক পাশ? তাহলে আর দেরি কিসের! দুর্দান্ত চাকরির সুযোগ মিলবে এবার মেট্রো রেলেই রঘু ডাকাতের কালীপুজো : বাংলার কালীপুজোর ইতিহাস ঘাটলে বিভিন্ন জায়গায় রঘু ডাকাত ও তার ডাকাত কালীর উল্লেখ পাওয়া যায়। বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া সহ একাধিক জেলায় রয়েছে রঘু ডাকাতের প্রতিষ্ঠিত কালী মন্দির। তবে এই রঘু ডাকাত ছিলেন কলকাতার বাসিন্দা। যে সময়ের কথা আমরা বলছি সেই ...

গানের জোরেই বেঁচে গিয়েছিল প্রাণ! রামপ্রসাদকে বলি দিতে গিয়ে রঘু ডাকাত যা দেখেছিলেন...

Image
নেশনহান্ট ডেস্ক : সারা রাজ্যে বেশ প্রসিদ্ধ ত্রিবেণীর রঘু ডাকাতের কালীবাড়ি। প্রতিবছর অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে এই মন্দিরে কালীপুজো হয়ে থাকে। এবছরও শুরু হয়ে গেছে কালীপুজোর প্রস্তুতি। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে এখানে। তবে আগের মতো নরবলি এখন আর হয় না। একটা সময় গভীর জঙ্গল ছিল ত্রিবেণী। বাঘের উপদ্রবে টেকা দায়। রঘু ঘোষ ও বিধুভূষণ ঘোষ নামের দুই ডাকাত তখন রাজত্ব চালাত এই জায়গায়। একদিন তারা স্বপ্নে পাওয়া চেহারা অনুযায়ী তৈরি করেন কালী মূর্তি। মাতৃ রূপে মা কালীকে শ্রদ্ধা করত ডাকাতরা। মাকে স্নান করিয়ে পুজো করে বেরোতেন ডাকাতি করতে। নরবলি প্রথা শুরু হয় সেই সময় থেকেই। আরোও পড়ুন :  একই রংয়ের পোশাক! রাত পার্টিতে কাঞ্চনকে চোখে হারালেন শ্রীময়ী, গোপনীয়তা আলগা করছেন এই জুটি? সাধক রামপ্রসাদ একটা সময় ফিরছিলেন মধ্যপ্রদেশ থেকে। রঘু ও বিধু ডাকাতের হাতে তিনি ধরা পড়লেন ত্রিবেণী পৌঁছানোর পর। সম্পত্তি অবশ্য কিছুই ছিল না রামপ্রসাদের কাছে। ডাকাতরা তখন ঠিক করে রামপ্রসাদকে মা কালীর সামনে বলি দেওয়া হবে। রামপ্রসাদ বলেন হাড়িকাঠে মাথা দেওয়ার আগে তিনি গান করতে চান। আরোও পড়ুন :  খরচ খুব সামান্য! দেখা...

১ বা ২ নয়, নৈহাটির বড়মা সেজে উঠবেন ১০০ কেজি সোনার গয়নায়! কিভাবে পুজো দেবেন এই কালীকে ?

Image
নেশনহান্ট ডেস্ক : নৈহাটির অরবিন্দ রোডের বড়মার মন্দির ভক্তদের কাছে সুপরিচিত একটি তীর্থস্থান। এই মন্দিরের কালীপুজোর কথা দেশ ছাড়িয়ে পৌঁছেছে বিদেশের মাটিতে। বাংলার প্রাচীন কালীপুজোগুলোর মধ্যে অন্যতম পুরনো নৈহাটির বড়মার পুজো। নৈহাটির বড়মার উচ্চতা প্রায় ২১ ফুট। নৈহাটি স্টেশন রোড দিয়ে জেটিঘাটের দিকে যে রাস্তা চলে গেছে সেখানেই পড়ে এই মন্দির। অঞ্চলের অন্যান্য কালী মন্দিরের থেকে এখানকার মন্দিরের মূর্তি অনেক বড় হওয়ায় ভক্তরা বড় মা বলে ডাকেন দেবী কালীকে। প্রতিবছর কালীপুজোর সময় বড় মাকে সাজানো হয় ১০০ কেজিরও বেশি সোনা দিয়ে। নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয় বিশাল পরিমাণ পুলিশ। আরোও পড়ুন :  কালীপূজোতেই হুহু করে নামবে পারদ, বড়সড় আপডেট দিল আবহাওয়া দপ্তর নৈহাটির বড়মার স্থায়ী মন্দির উদ্বোধন হয়ে গেছে কালীপুজোর আগে। মন্দির উদ্বোধনের সাথে সাথে কষ্টি পাথরের বড়মার মূর্তিও দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। বছর জুড়ে ভক্তরা দিনে তিনবার পুজো দিতে পারবেন বড়মাকে। সকাল আটটা থেকে দুপুর একটা, দুপুর ১:৩০ থেকে ২:৩০ ও বিকেল চারটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত প্রতিদিন পুজো দেওয়া যাবে বড়মাকে। ভক্তদে...

লাগে ১০৮ মাথার খুলি, সঙ্গে মদ-মাংস! মহাশ্মশানে ডাকিনী-যোগিনী নিয়েই জেগে ওঠেন এই মা কালী

Image
নেশনহান্ট ডেস্ক : দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার মন্দিরবাজার থানা এলাকায় দক্ষিণ বিষ্ণুপুর অঞ্চলের মহাশ্মশানের কালীপুজো আর পাঁচটা পুজোর থেকে বেশ খানিকটা আলাদা। বিষ্ণুপুর মহাশ্মশান অবস্থিত আদি গঙ্গার পাশে। এই শ্মশানের জঙ্গলে রাত নামলেই ভেসে আসে নানান শব্দ। জঙ্গলের মাঝে অবস্থিত শ্মশান। এই শ্মশানের পাশেই রয়েছে প্রাচীন কালী মন্দির। গ্রামবাসীদের দাবি এই মন্দিরে গভীর রাতে জাগানো হয় ডাকিনী যোগিনীদের। পুরোহিতরা এই মন্দিরে পুজো করেন গুপ্ত তন্ত্র মতে। মাকে পুজোয় দেওয়া হয় কাঁচা মাংস ও মদ। দেবীর চলচিত্র সেজে ওঠে মরার খুলি দিয়ে। এই মন্দিরের কালীপুজো শতবর্ষের পুরনো। আরোও পড়ুন :  এবার চাপে পড়ল দিদি নম্বর ১! জনপ্রিয় শো নিয়ে ভিন্ন ভাবনা Zee Bangla’র, মন খারাপ রচনাপ্রেমীদের ভক্তরা দূর-দূরান্ত থেকে আসেন নিজেদের মনোবাসনা নিয়ে। একদিকে এই দেবী কালী উগ্র চণ্ডী, খড়্গ হাতে অশুভ শক্তির বিনাশক, অন্যদিকে মাতৃরূপী স্নেহের পরশও বেশ স্পষ্ট। ভক্তদের বিশ্বাস এই দেবী খুবই জাগ্রত। এই দেবীর পুজোর উপকরণ ভয়ংকর হলেও, ভক্তরা নানান সমস্যার সমাধান পান এখান থেকেই। আরোও পড়ুন :  বালু গ্রেফতার হতেই সামনে এল চমকে দেওয়া তথ্য! ...