শ্যামা, দক্ষিণা, রক্ষাকালীর মধ্যে আদৌ কি তফাত আছে? পুজোর আগে জানুন মায়ের রূপ মাহাত্ম্যের কথা
নেশনহান্ট ডেস্ক : মা কালীকে শক্তির দেবী হিসাবে বর্ণিত করা হয়েছে বিভিন্ন গ্রন্থে। স্বয়ং মহাদেব শায়িত থাকেন দেবী কালীর পায়ের নিচে। ডাকিনী যোগিনীর অবস্থান মায়ের দুপাশে। দেবী কালীর নাম শুনলেই আমাদের চোখে ভেসে ওঠে চতুর্ভুজা, লোলজ্বিভা, এলোকেশী। তবে এই একটা মাত্র রুপ কিন্তু নয়, এছাড়াও দেবী কালীর রয়েছে একাধিক রূপ। এই ব্যাপারে কথা বলতে গেলে প্রধানত তিনটি রূপের কথা বলতে হয়। প্রথমটি শ্যামাকালী। গাত্রবর্ণ নীল হয় এক্ষেত্রে দেবীর। কখনো শাড়িতে আবার কখনো ডাকের সাজে দেখা যায় দেবীকে। বিভিন্ন অলংকারে ভূষিতা থাকেন দেবী। আর বাকিটার মিল রয়েছে দেবীর ধ্যানমন্ত্রের সাথে। এই দেবীর পুজো করা হয় মূলত কার্ত্তিক অমাবস্যায়। আরোও পড়ুন : করতে হবে না এক পয়সাও বিনিয়োগ! শুধু মোবাইলে রাখুন এই অ্যাপটি, ঘরে বসেই আসবে মুঠো মুঠো টাকা কোথাও কোথাও দেখা যায় দেবীর গায়ের রং কৃষ্ণবর্ণ। ভবতারিণী, করুণাময়ী, সিদ্ধেশ্বরী, সবার ক্ষেত্রেই দেখা যায় এই বৈশিষ্ট্য। দেবীর দক্ষিণ বা ডান পা এগিয়ে থাকে। দেবী কালী এখানে তাঁর ডান পা তুলেছেন স্বামী মহাদেবের উপর। শ্যামা কালী আর দক্ষিণা কালীর মধ্যে প্রধান পার্থক্য হচ্ছে গাত্রবর...